পয়ারী উচ্চ বিদ্যালয় সাবেক শিক্ষক সাইফুল আজমকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে হয়রানির অভিযোগ

মোঃ সোহাগ মিয়া (ফুলপুর) ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ ফুলপুর সাত নং রহিমগঞ্জ ইউনিয়ন এক নং ওয়ার্ড পারতলা বাজার পয়ারী গোকুল চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় সাবেক শিক্ষক মোঃ সাইফুল আজম পিতা মৃত: তৈয়ব আলী, ১৪ মে ২০২৪ইং মঙ্গল বার সন্ধায় অনুমানিক সাত ঘটিকায় পারতলা বাজারে নজরুল ইসলামের সাথে আলমগীর হোসেনের বাগবিতণ্ডা হয়। সে অনেকদিন যাবৎবিভিন্ন রোগে অসুস্থ ছিল। তখন অনার স্ত্রী শিরিন আক্তার ১৮ মে ২০২৪ ইং তারিখে চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনিমারা যায়। সেই বাগবিতণ্ডার জেড়ে আলমগীর হোসেনের স্ত্রী শিরিন আক্তার সাবেক শিক্ষক সাইফুল আজমকে ৭ নং আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে যা সুম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। যার মামলা নং ৪৩২ ধারা ৩০২/৩৪ পরে পুলিশ ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠায়। সুরত হাল রিপোর্টে কোন আগাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। এঘটনায় এলাকার ওয়ার্ড মেম্বার আলী আকবর সাংবাদিকদের জানান, আলমগীর হোসেন বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ছিল। তিনি বলেন সাবেক শিক্ষক সাইফুল আজম একজন ভাল মানুষ, তাকে উদ্যেশ্য প্রণোদিত ভাবে মামলায় জড়িত করছে এঘটনায় সে কোন ভাবেই জড়িত ছিল না। সাবেক শিক্ষক সাইফুল আজম সাংবাদিকদের বলেন, আমি পয়ারী গোকুল চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় দীর্ঘ ৩৮ বছর সুনামের সাথে শিক্ষকতা করেছি।
এই দীর্ঘতম সময়য়ে আমার বিরোদ্ধে কোন দিন ফুলপুর থানায় ডায়রি হয়নি। আমাকে বাড়ী থেকে বের করে দেওয়ার জন্য আমার নামে মিথ্যা মামলা করেছে যা অত্যান্ত দুঃখ জনক। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ নবাব আলী, আব্দুল মান্নান, এমদাদুল হক, আব্দুল জব্বার, ইসমাইল হোসেন, মোছাঃ জুলেখা খাতুন,সাজেদা খাতুন,ও পারভিন আক্তার সহ এলাকার মুরুব্বী গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গ। সাংবাদিকদের বলেন সাইফুল ইসলামের চারটা কন্যা সন্তান রয়েছে, তার ছেলে সন্তান না থাকায় তাকে বিভিন্ন ভাবে শত্রুতা করে বাড়ী থেকে বিতারিত করার চেষ্টা কোরছে। এঘটনায় ফুলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানিয়েছেন বিষয়টি নিয়ে সঠিক তদন্ত করে দোষীদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।